দরকার।শুধু এই নয় ,এই
সেলফি তুলতে গিয়ে আজ পর্যন্ত যে কত ছেলে মেয়ের প্রান গেছে তার হিসাব নেই,কেউ
ব্রীজের উপর থেকে পড়ে মরেছে,কেউ চলন্ত গাড়িতে সেলফি তুলতে গিয়ে আরেক গাড়ির নিচে
চাপা পড়েছে,কেউ খালে কুমিরের সাথে সেলফি তুলতে গিয়ে কুমিরের পেটে গেছে,কেউ
নদিতে,কেউ কোন হিংস্র প্রানির সাথে,কেউ নিজের নাম ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে
লেখাতে গিয়ে চলন্ত রেলের ছাদ থেকে সেলফি তুলেই মারা গেছে।আবার এমনও দেখা গেছে যে,
বন্ধু পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে উপর থেকে অন্য বন্ধুরা বাচাবে কি বরং সেলফি! এটা এক বিরাট সামাজিক ব্যধিতে আজ রুপ নিয়েছে
যুবক সমাজে,শুধু যুবক সমাজ বললে ভুল হবে অনেক নামি দামি মানুষও আজকাল এটাকে কোন
বিশেষ স্রেলিব্রেটি মনে করেন। মাজে মাজে আমি ভাবি যে এই স্মার্ট ফোনের স্কিনের
খারাপ রশ্মি দ্বারা চোখ নষ্ট হলে চোখের ডাক্তার আছেন ,কিন্তু এর দ্বারা যে মৃত্যু
ঘটে তার প্রতিকার দেবার কোন ডাক্তার আছেন
কি? বা কখনো কি এই সেলফি দ্বারা মৃত্যু রোগের কোন ওষধ আবিষ্কার হবে? আরো বড় সমস্যা
হল যে এই স্মার্ট ফোন অনেক সময় বাষ্ট হয়ে অনেকের জীবন পঙ্গু করে দিয়েছে,কেউ কেউ
মারা গেছে।যারা বেচে আছে কানে শুনেনা বা মাথায় কাজ করেনা।অবশ্য কিছু নোংরা মানুষ
আজ তাদের অসৎ উদ্ধেশ্য পূরনে স্মার্ট ফোন টাকে খুব সহজেই কাজে লাগায়।যেমন একজন ভাল
মানুষ তার চোখে হয়ত সে ভাল নেই তাই সে তাকে বিরুপভাবে সাজিয়ে ছড়িয়ে দিল সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে।আর নীরিহ মেয়েদের ব্ল্যাক্মেইল করতে এই স্মার্ট ফোনের জুড়ি নেই।
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)

No comments