আর আমরাও মানুষ, আল্লাহ
বলেছেন রোগে অসুখে বিপদে ধৈর্য ধারন করতে,আমরা না!! আর ডাক্তার বলেছে অসুধ খাও
,হ্যা!!! প্রশ্ন জাগতে পারে প্রাইভেট প্রাক্টিস বন্ধ হলে কি হল? হাস্পাতাল তো আছেই
,আর এখনতো শহরের প্রায় প্রতিটি বিল্ডিং্যর উপরে স্কুল বা ক্লিনিক আছেই ।আসলে
চিকিৎসা মানুষের মৌলিক অধিকার যা সার্বক্ষণিক দরকার ।আর ১০-৪টার সেবা সম্পর্কে
আমরা সবাই জানি যে সেখানে তাহারা রাজনিতি বা অন্য কিছু নিয়ে এত ব্যস্ত যে রোগির
সাথে কথা বলবেন কি হাতে প্রেস্ক্রিপশন লিখার সময় তাদের নাই তারা সীল মারেন ।সীলে
কয়েকটা অসুদের নাম লিখা আছে ,যে বিভাগের যা দরকার যেমন অর্থপ্রেডিক্স বিভাগ হলে
ব্যথা নাশক হিসাবে ketorolac-10mg সাথে গ্যষ্টিকের 0meorazole
or esomeprazole 20mg আবার একটা ক্যলসিয়াম ব্যস,অপ্রয়োজনিও কিছু
থাকলে কেটে দেয়া হল। এই সীল গুলি সরকারের দেয়া বলে মনে হয়না ,না হলে এখানে অসুদের
জেনেরিক নাম লিখা থাকত কোন কোম্পানির ব্রান্ডের নয় ।
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
No comments